ভারতের পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো ইকনোমিক গ্রোথ, অন এম্প্লয়মেন্ট দূর করা, শিক্ষার সমতা বজায় রাখা এবং সামাজিক ন্যায় নীতির প্রতিষ্ঠা করা। তাই ভারত সরকার দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার মাধ্যমে ভারতবর্ষের অগ্রগতিকে এগিয়ে নিয়ে চলেছে।
আজ আমরা এই বিভিন্ন প্রকারের পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা সম্পর্কে জানবো এবং কোন পরিকল্পনায় কি পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছিল সে সম্পর্কেও জানবো । কারণ ডব্লিউবিসিএস (WBCS) থেকে শুরু করে বিভিন্ন সরকারি পরীক্ষা যেমন WBSSC, WBP, WBPSC, RAIL, BANK , SSC Clerk ,SSC Group D বিভিন্ন সরকারি পরীক্ষায় এই পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা থেকে প্রশ্ন থাকে ।
তাই Bangla Mcq.org এর তরফ থেকে আজকে আমরা আপনাদের জন্য ভারতের পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা না করলেও সংক্ষেপে তুলে ধরার চেষ্টা করছি আশাকরি আপনাদের উপকার হবে ।
পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা
প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (1951-56) Harrod Domar Model
প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২.১ শতাংশ এবং বৃদ্ধি রূপায়িত হয়েছিল ৩.৬ শতাংশে এই পরিকল্পনার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল প্রাথমিক ক্ষেত্রে উন্নয়ন, সেচ ও শক্তি, কৃষ্ণ সম্প্রদায় উন্নয়ন এছাড়া পরিবহন ব্যবস্থা ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির ঘটনা।
এটি হ্যারড ডোমার কৌশলের ভিত্তিতে তৈরি হয়। হ্যারড এই পরিকল্পনাটির গঠিত হয় ১৯৩৯ সালে আর ডোমার ১৯৪৬ সালে। এই পরিকল্পনাটি সফল হয়েছিল কারণ শেষ দুই বছরে কৃষি ক্ষেত্রে উৎপাদন খুব ভালো হয়েছিল এবং লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বাস্তব বৃদ্ধি অনেক বেশি হয়েছিল।
দ্বিতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা(1956-61) Mohalanobish Model
দ্বিতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪.৫% যদিও পূরণ হয়েছিল ৪.২৭ শতাংশ। বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ার কারণ হলো, এই সময় দ্রব্যমূল্য ৩০% বৃদ্ধি পায়। এই পরিকল্পনা বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ প্রশান্ত চন্দ্র মহলান বিষ এর নাম অনুসারে করা হয়েছে। তাই এই পরিকল্পনা মহলান বিষ পরিকল্পনা নামে পরিচিত।
এই পরিকল্পনার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল পাবলিক সেক্টর ও দ্রুত শিল্পায়ন, এছাড়া জলবিদ্যুৎ প্রকল্প এবং লৌহ ইস্পাত শিল্পের বিকাশ ঘটানো।
তৃতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা(1961-1966) Rostov Model
তৃতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫. ৬ শতাংশ যদিও লক্ষ্যপূর্ণ ব্যর্থ হয়েছিল এই পরিকল্পনা। কারণ ১৯৬২ এর ইন্দোচীন যুদ্ধ এবং ১৯৬৫ এর ইন্দো পাক যুদ্ধ ও ১৯৬৫ থেকে ৬৬ নিধন খরা ।
তবে এই পর্বে ভারতীয় অর্থনীতি যথার্থ বৃদ্ধির স্তরে উন্নীত হয়েছিল, এই পরিকল্পনার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল উৎপাদন বৃদ্ধি, সিমেন্ট ও সার কারখানা, গ্রামীণ প্রাথমিক শিক্ষা এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার বিস্তার ঘটানো ।
চতুর্থ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা(1969-1974) Gadgil Model
চতুর্থ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা লক্ষ্যমাত্রা ছিল 5.7% ও লক্ষ্য পূরণ হয়েছিল ৩.৩০ শতাংশ। কৃষি ক্ষেত্রে অগ্রগতি এই পর্বের মূল লক্ষ্য । প্রথম দুই বছরে বিপুল উৎপাদন হলেও পরবর্তী তিন বছরের বৃষ্টির অভাবে ফলন ভালো হয়নি ।
এছাড়া ১৯৭১এ বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের আগে ও পরে বিপুল সংখ্যক মানুষ এদেশে আগমন করলে দেশের অর্থনীতির ওপর চাপের সৃষ্টি হয়, যার ফলে অর্থনীতি, তার লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হয়। এই পরিকল্পনার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল সবুজ বিপ্লব ,দুগ্ধ বিপ্লব, ব্যাংক জাতীয়করণ করা এবং পারমাণবিক পরীক্ষা করা।
পঞ্চম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা হাজার (1974-1978) চার বছরের পরিকল্পনা
পঞ্চম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা লক্ষ্যমাত্র ছিল ৪.৪ শতাংশ ও লক্ষ্য পূরণ হয়েছিল ৩.৮% । এই পরিকল্পনাটি শুধুমাত্র চার বছরের কারণ ১৯৭৮ সালে জনতা দল পরিকল্পনাটি বাতিল বলে ঘোষণা করে ।
এই পরিকল্পনার প্রধান লক্ষ্য ছিল দারিদ্র দূরীকরণ (গরিবই হটাও স্লোগান) ও অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা । এছাড়া আয় এর সুষম বন্টন, গৃহস্থ সঞ্চয়, প্রভৃতি বৃদ্ধির উপর জোর দেওয়া হয়।
ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনাপঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (1980-85)
ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫.২% ও লক্ষ্য পূরণ হয়েছিল ৫.৬৬ শতাংশ। এই পরিকল্পনার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল জাতীয় আয় বৃদ্ধি, প্রযুক্তির আধুনিকীকরণ, দারিদ্র ও বেকারত্ব রাশ, পরিবার পরিকল্পনার মাধ্যমে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি।
সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (1985-1990)
সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫% ও লক্ষ্য পূরণ হয়েছিল ৬. ০১ শতাংশ, তাই বলা যায় এই পরিকল্পনা সফল হয়েছিল । এই পরিকল্পনার প্রধান লক্ষ্য ছিল খাদ্যশস্য উৎপাদন বৃদ্ধি কর্মসংস্থান বৃদ্ধি দারিদ্র দূরীকরণ এবং প্রযুক্তির উন্নয়ন অর্থনীতি, উৎপাদনশীলতা, সামাজিক ন্যায় ,খাদ্যশস্য উৎপাদন এবং প্রযুক্তির উন্নয়ন ।
অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (1992-1997) মনমোহন মডেল
কেন্দ্রীয় সরকারের অস্থিতিশীল অবস্থার জন্য এই প্রকল্প শুরু করতে দু বছর দেরি হয়। তবুও এই পরিকল্পনার বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫.৬ শতাংশ ও লক্ষ্য পূরণ হয়েছিল 6.7%। এই পর্বে লক্ষ্যমাত্রা থেকে বেশি বৃদ্ধি ঘটেছে এবং কৃষি উৎপাদন শিল্প পণ্য উৎপাদন আমদানি ও রপ্তানি ইত্যাদি বৃদ্ধি এই পরিকল্পনাকে সফল হতে সাহায্য করেছে ।
এছাড়া সরকারের বার্ষিক আয় ও ব্যয়ের মধ্যে ঘাটতি এবং বাণিজ্য ঘাটটির উন্নতি জন্য এই পরিকল্পনা সফল বলে গণ্য করা হয় । এই পরিকল্পনার প্রধান লক্ষ্য ছিল আর্থিক উদারীকরণ ও বিশ্বায়ন, শিল্প আধুনিকীকরণ ।
নবম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা 2002
এই পরিকল্পনা বৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রা ছিল 6.5 শতাংশ ও লক্ষ্য পূরণ হয়েছিল ৫.৩৫ শতাংশ । এই পরিকল্পনার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন, সৃজনশীল, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, সামাজিক পরিকাঠামো ,জল নীতি, কৃষি ,তথ্য প্রযুক্তি, অনগ্রসর শ্রেণী উন্নয়ন, প্রাথমিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য উন্নয়ন ।
দশম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (2003-2007)
এই পরিকল্পনার আর্থিক বৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৮.১% ও লক্ষ্য পূরণ হয়েছিল ৭.৬ শতাংশ । এর প্রধান লক্ষ্য গুলি ছিল –
- ৮% জিডিপি বৃদ্ধি ও ২০০৭ এর মধ্যে ৫% দারিদ্রতা কমানো ।
- কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ও ২০০৭ এর মধ্যে সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষার লক্ষ্যপূরণ ।
- শিক্ষা ও বেতনের ক্ষেত্রে লিঙ্গ বৈষম্য হ্রাস ।
- ২০১৭ মধ্যে ৫০ শতাংশ করা ২০০১ থেকে ২০১১ এর মধ্যে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমিয়ে ১৬.২% করা
- এই পাঁচ বছরের শিক্ষার হার ৭২ শতাংশ করা ও ২০১২ সালের মধ্যে ৮০% কারা ।
- এই পাঁচ বছরে ২০০৭ এর মধ্যে শিশু মৃত্যুর হার 45 প্রতি হাজার জন এবং ২০১২ এর মধ্যে ২৮ প্রতি হাজার জন এর মধ্যে কমিয়ে নিয়ে আসা।
- ২০০৭ ও ১২ এর মধ্যে অরণ্যের পরিমাণ বৃদ্ধি করে যথাক্রমে ২৫ ও ৩৩ শতাংশ করা ।
- ২০১২ এর মধ্যে প্রতি গ্রামে বিশুদ্ধ পানীয় জল পৌঁছে দেওয়া এবং ২০১২ এর মধ্যে সমস্ত নদী গুলির শুদ্ধিকরণ করা ।
- গৃহস্থ সঞ্চয়,বিদেশি বিনিয়োগ ও বিদেশী মুদ্রার সঞ্চয় বৃদ্ধি।
একাদশ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (2007-2012) মনমোহন সিং
এই পরিকল্পনা কমিশনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল নয় শতাংশ থেকে যদিও লক্ষ্য পূরণ হয়েছিল ৮% শতাংশ । এর প্রধান লক্ষ্য গুলি ছিল-
- বিদ্যালয় থেকে নাম প্রত্যাহারের সংখ্যা কমিয়ে আনা ।
- ছাত্র-ছাত্রীদের সাত বছর বয়সে জনগণের শিক্ষা হার পালিয়ে 85% করা ।
- শিক্ষায় লিঙ্গ বৈষম্য দূর করা ।
- শিশু ও মাতৃ মৃত্যুর হার কমানো । মোট সন্তান উৎপাদনের হার কমিয়ে 2.1% করা ।
- সকলের কাছে ২০০৯ সালের মধ্যে পানীয় জল পৌঁছে দেওয়া ।
- শূন্য থেকে তিন বছরের শিশুদের অপুষ্টির হার কমানো, মহিলাদের অ্যানিমিয়া হার ৫০ শতাংশ কমানো ।
- ২০০৭ সালের মধ্যে প্রতিগ্রামে টেলিযোগাযোগ ও ব্রডব্যান্ড যোগাযোগ স্থাপন ।
- অরণ্য অঞ্চল ৫ শতাংশ বৃদ্ধি ।
- ২০০৭ থেকে ১২ এর মধ্যে শহরের সমস্ত বর্জ্য জলের পুনরায় ব্যবহারের মাধ্যমে নদীগুলির বিশুদ্ধিকরণ করা ।
- বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO)সূচক অনুযায়ী বায়ু দূষণের হার কমানো ।
দ্বাদশ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (2012-2017)
এই পরিকল্পনা কমিশনের বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছিল 8.2 শতাংশ ও লক্ষ্য পূরণ হয়েছিল ৭.৫% । এই পরিকল্পনা কমিশনটি হল ভারতবর্ষের শেষ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা। এই পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার প্রধান লক্ষ্য গুলি হল-
- কৃষি ক্ষেত্রে ৮% বৃদ্ধি এবং ২০১৭র মধ্যে দশ শতাংশ দারিদ্র দূরীকরণ।
- দারিদ্র দূরীকরণের ক্ষেত্রে কমিশন দারিদ্র্যের আনুপাতিক হার ১০% এর নামিয়ে আনার কথা সুপারিশ করেছে।
- কৃষি ,শিল্প, বাণিজ্যের উন্নতি ও বৃদ্ধি দারিদ্র দূরীকরণ ও কর্মসংস্থান ।
পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রশ্ন
1.পরিকল্পনা কমিশন কবে গঠিত হয় ?
Ans.1950
2. পরিকল্পনা কমিশনর সভাপতিত্ব কে করেছিলেন ?
উ: জহরলাল নেহেরু
3. পরিকল্পনা কমিশনের ধারণাটি প্রথম ভারতে এনেছিলেন কোন ব্যক্তি ?
উ: এম বিশ্বসরাইয়া
4. পরিকল্পনা কমিশন বর্তমানে কি নামে পরিচিত ?
Ans. নীতি আয়োগ ( 2015 সাল থেকে )
5. ভারতের পরিকল্পনা কমিশন মূলত একটি কি ?
Ans. উপদেষ্টা সংস্থা
6.ভারতের পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা মডেল নেয়া হয়েছিল কোন দেশ থেকে?
Ans. রাশিয়া
7.প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা কত খ্রিস্টাব্দে শুরু হয়েছিল
Ans. 1951
8.প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় কোন বিষয়কে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল ?
Ans. কৃষি
9. কত সালে প্রথম ভারতের প্রথম পঞ্চবার্ষিকী প্ল্যান কমিশন গঠিত হয়েছিল ?
উ: 1951 সালে
10. দ্বিতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার লক্ষ্য কী ছিল ?
Ans. শিল্পায়ন
11. দ্বিতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা কিসের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছিল?
উ: PC মহলানবিশ তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে ?
12.নীল বিপ্লব কোন বিষয়ের সাথে যুক্ত ?
Ans. মৎস
13.দারিদ্র দূরীকরণ কোন পরিকল্পনার মূল উদ্দেশ্য ছিল
Ans. পঞ্চম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা
14. কোন পরিকল্পনাকে জনগণের পরিকল্পনা বলা হয় ?
Ans. পঞ্চম
15.কোন পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় ভারতে নীল বিপ্লব শুরু হয়েছিল?
Ans. সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা
16. কোন পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় সবুজ বিপ্লব ঘটেছিল?
Ans. চতুর্থ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা
17. সবুজ বিপ্লব কথাটির উদ্ভাবন করেছিলেন কে
Ans. উইলিয়াম কোড
18.ভারতের সবুজ বিপ্লবের জনক কাকে বলা হয়ে থাকে
Ans. এম এস স্বামীনাথন
19. “গরিবি হটাও” স্লোগান টি কোন পরিকল্পনা কমিশনে বলা হয়েছিল ?
Ans. পঞ্চম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা
20. কত শতাংশ আয় প্রথম পঞ্চবার্ষিকীতে বেরেছিল ?
Ans. 18 %
21. কোন পরিকল্পনা কমিশনে সবুজ বিপ্লবের উপাদানের উপর জোর দেওয়া হয়েছিল ?
Ans. চতুর্থ
22. পঞ্চায়েতিরাজ কথাটি কোন পঞ্চবার্ষিকী প্রকল্পে উদ্ভব হয়েছিল ?
Ans. দ্বিতীয়
23. পরিকল্পনার কমিশনের কোন সময়কে ছুটির সময় হিসেবে ধরা হয় ?
Ans. 1966- 69 সময়কে
24. সেবি ( SEBI ) গঠিত হয় কত সালে ?
Ans. 1992 সালে
25. ভারতের পরিকল্পনা কমিশনের সভাপতিত্ব করেন কোন ব্যক্তি ?
Ans. প্রধানমন্ত্রী
26. কত নম্বর ধারা অনুযায়ী 1950 এ সালে পরিকল্পনা কমিশন গঠিত হয়েছিল ভারতে ?
Ans. 39 ধারা
27. প্রথম ভারতীয় দের দ্বারা প্রচলন করা ব্যাংক এর নাম কি ?
Ans. আওয়াধ ব্যাংক